Posts

শব্দছন্দ #২ অভিমানী বিহঙ্গম

Image
 By Kanika Mahato ভেবেছিলে কোনো একদিন বদলাবে ইতিহাস?  বন্দী হয়ে ঘরের মধ্যে কাটাবে দিনরাত? হটাৎ যদি মন্ত্রবলে হাতটা খালি করে, বেঁধে দিতাম তোমায় কোনো, শূন্য ঘরের কোণে ! বুঝতে তুমি বদ্ধ খাঁচায় কষ্ট কেমন লাগে, অর্ধমৃত হয়েও কেমন বাঁচার ইচ্ছে জাগে! বদ্ধ দেশের সুপ্ত আলোয় ক্ষান্ত নীরবতা ইচ্ছে জোগায় ফিরে পাওয়ার, হারানো স্বাধীনতা। বুঝতে শেখো আমিও চাই সুখের অধিকার,  ইচ্ছেটুকু তোমায় দিলাম "বাঁচার অঙ্গীকার"।   

শব্দছন্দ #১

Image
By Arindam Sen মেঘলা দিনের মিষ্টি রোদে লালচে-সবুজ পাতায়,  নিথর জলে ছায়ার স্বপ্ন  আসমানী রূপকথায়।

সাদা ফুল

Image
                                            By Souvik Mahapatra  "আমাকে মা বাবা ভালোবাসে না গো ঠামা। কেউ আমাকে চায় না।" কাঁদো কাঁদো মুখে বলল টুপাই। শ্রোতা সুমিতা রায়।কথা গুলো শুনে টুপাই কে বুকে টেনে নিলেন সে সুমিতাদেবী। এই টুকু ৫ বছরের বাচ্চা কে তিনি বোঝাবেন কি করে কেনো আজ তার জন্মদিনে বাবা মা থাকতে পারছে না। আসলে টুপাইয়ের বাবা ড: অভিরুপ রায় একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। মা ড: নীলা রায় ও একজন চিকিৎসক। এমনিতেই দুজনেই ব্যস্ত থাকে। করোনার জন্য এখন চাপ আরো বেশি।শেষ ১০ দিন বাড়ি ই আসেনি দুজনেই। ঠামার কাছেই আছে ছোট্ট টুপাই। আজ ওর জন্মদিন। ৫ বছরের জন্মদিন। নীলা আগের বছর থেকেই অনেক প্ল্যান করে ছিল এই ৫ বছরের জন্মদিন নিয়ে। ভেবে ছিল কোনো অনাথ আশ্রমে গিয়ে সারা দিন কাটবে। কিন্তু করোনা সব ওলট পালট করে দিল। নিজে এক কোভিড হোমে পোস্টিং পেলো। আর অভিরূপ এমনিতেই একটা সরকারি হাসপাতালে নিযুক্ত। তাই টুপাই এর জন্মদিনটা একদম সাদামাটা ভাবেই পালন হচ্ছে ঠামার কাছে। কিন্তু এত কথা এই বাচ্চা কে তিনি বোঝাবেন কি করে। ছোট নাতির মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে দিতে সুমিতাদেবী বললেন - ভাই তোমার বাবা মা তো ডাক্তার। তাই ও